Showing posts with label মুক্তাঞ্চলবাসি. Show all posts
Showing posts with label মুক্তাঞ্চলবাসি. Show all posts

Tuesday 5 January 2021

সারাদেশের ন্যায় রাজিবপুর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন

সারাদেশের ন্যায় রাজিবপুর উপজেলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
মোঃ জাহিদুল ইসলাম, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী আজ । সারা দেশের ন্যায় কুড়িগ্রামের রাজিবপুরেও সুষ্ঠ স্বাভাবিক ভাবে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করেছে রাজিবপুর উপজেলা ছাত্রলীগ । সকাল ৯ টার দিকে পতাকা উত্তোলন করা হয়, এরপর একটি আনন্দ রেলি বের করে উপজেলা শহর প্রদর্শন করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এসে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন । প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইনের ব্যবস্থা করা হয় । প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযুদ্ধা জনাব আব্দুল হাই কমান্ডার । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব শফিউল আলম, সাধারণ সম্পাদক, রাজিবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ । উক্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন মোঃ সাইদুল রহমান, সভাপতি, মোঃ মেহেদী হাসান তারেক, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাজিবপুর উপজেলা শাখা । আরও উপস্থিত ছিলেন মোঃ আব্দুর রহমান সাইদুর , সভাপতি ও মোঃ জুয়েল রানা , সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাজিবপুর ইউনিয়ন শাখা । এছাড়াও অঙ্গসংগঠনের বিশেষ ব্যক্তিরা ছাড়াও আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন ।

Tuesday 10 October 2017

প্রিয় মুক্তাঞ্চলবাসির প্রতি ""খোলা চিঠি" | ইতিহাস বাচাও,মুক্তাঞ্চল বাচাও,নদী ভাঙন ঠেকাও, এই স্লোগানে আগুয়ান হও - Mnf Bitdut Sarkar



"সময় গেলে সাধন মিলবে না"

"সময় গেলে সাধন মিলবে না"
প্রিয় মুক্তাঞ্চলবাসির প্রতি ""খোলা চিঠি"
ইতিহাস বাচাও,মুক্তাঞ্চল বাচাও,নদী ভাঙন ঠেকাও, এই স্লোগানে আগুয়ান হও,
#চলো_চলো #ঢাকা_চলো ঠিকানা এবার মানবতার #মা
সত্যি বলতে দেশ স্বাধীনতা লাভের পর যতো সরকার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসেছে সব আমলেই আমরা অধিকার বঞ্চিত হয়ে আসছি অঞ্চলের সুবিধা বাদি কিছু নেতার কারনে। আমাদের টাকায় আমাদের উন্নয়ন হয়নি,হয়েছে অন্য অঞ্চল বা ব্যক্তি বিশেষদের।রাজিবপুর,রৌমারী দেশের গরিব অঞ্চল।(দেওয়ানগঞ্জ বাজেট এর অন্তর্ভুক্ত) সব চেয়ে বড় সমস্যা নদী ভাঙন।আর এই সমস্যা এখন ব্যাবসায় পরিণত হয়েছে,নদী ভাঙন রোধ করার জন্য অতীতে যেঁ ছোট ছোট বাজেট সরকার দিয়েছিল ,সেই টাকার ভাগ নিয়ে নেতা কর্মীদের মারামারি অনেক হয়েছে।অনেক সার্কাস নাটক হয়েছে,নেতা কর্মীদের গরিবদের প্রতি মিথ্যা প্রেম দেখে,আমাদের চোখ এখন অশ্রু সিক্ত তাই কান্না বন্ধ করতে চাই,আসুন অশ্রু মুছে ফেলি।৭২৯ কোটি টাকার যেঁ বাজেট নদী ভাঙন রোধের জন্য হয়েছে তা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করি,দ্রুত না করতে পারলে আমাদের দেশে ফাইলচাপার যেঁ অভিজ্ঞতা আমরা জানি, তাতে মনে হয় বাজেট বাস্তবায়নের আগে মুক্তাঞ্চল বিলিন হয়ে যাবে।তাই আর ভুল পথে নয়,কনো ভুল মানুষের কাছে নয়।আমি মনে করি সরাসরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আপা ছাড়া আর কোন উপায় নেই।আমাদের তার শরণাপন্ন হতেই হবে স্বারকলীপির মাধ্যমে।। আমরা ঢাকাস্থ যারা আছি আসুন প্রেস ক্লাব এ একটি কর্মসূচির আয়োজন করে মানবতার মা কে বিষয় টি জানাই।তাহলে ইনশাআল্লাহ আমাদের নদী ভাঙন রোধের কাজ দ্রুত শুরু করা সম্ভব বলে মনে করছি। আপনি????নিজের জন্য নিজেরা লড়ি,আসুন নিজের বুকের রক্ত ক্ষরণ নিজেরাই বন্ধ করি।সেই সাথে বর্তমান সরকার কে বাজেট ঘোষনার জন্য নিপিরিত নিষ্পেষিত ছিন্নমূল মানুষের পক্ষ থেকে অভিনন্দন।আমাদের এই অস্তিত্ব রক্ষার দাবির সাথে স্থানীয় সকল নেতা কর্মী ও সকলের সাহায্য অনুপ্রেরণা কামনা করছি।।।প্রথমে এলাকায় টানা ১০ দিনের টানা বিভিন্ন কর্মসুচির পর ঢাকা অভিমুখে যাত্রা করবো,মনে রাখবেন এই দাবি অস্তিত্ব রক্ষার দাবি।।মুক্তি হোক বিবেকের মুক্তি হোক মানবতার। আল্লাহ্‌ হাফেজ,,,,,
Mnf Bitdut Sarkar
#মুক্তিরডাক #বাংলাদেশ

Friday 8 April 2016

রাজিবপুরে নদী এলাকাতে ব্যাপক চর সৃষ্টি হয়েছে

রাজিবপুরে নদী এলাকাতে ব্যাপক চর সৃষ্টি হয়েছে

রাজিবপুরে পাঁচটি চরের আস্থা নূর ডাক্তার


রাজিবপুরে পাঁচটি চরের আস্থা নূর ডাক্তার




রাজিবপুরের মাটি ও মানুষের তরুন নেতা জনাব শফিউল আলম, চেয়ারম্যান

রাজিবপুরের মাটি ও মানুষের তরুন নেতা জনাব শফিউল আলম,
চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ রাজিবপুর এর উন্নয়ন মুলক কাজের একাংশ ছবি







Tuesday 5 April 2016

ভালো নেই তারামন বিবি ।

ভালো নেই তারামন বিবি 
মুক্তিযুদ্ধে বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত তারামন বিবি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দীর্ঘদিনের শ্বাসকষ্ট আর কাশি বেড়ে গেছে। তার ওপর যোগ হয়েছে মাথা ও পিঠ ব্যথা। বলতে গেলে তিনি এখন অচল। নিজে নিজে হাঁটাচলা করতে পারছেন না গত সাত দিন ধরে। বিছানার পাশেই অক্সিজেন সিলিন্ডার রাখা হয়েছে। যখন শ্বাস নিতে পারেন না তখন অক্সিজেনের সহযোগিতা নিচ্ছেন। দিনরাত অন্তত ১০ বার করে অক্সিজেনের সহযোগিতা নিচ্ছে হচ্ছে তাঁকে। আজ সোমবার বাড়িতে গিয়ে তারামন বিবি ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এসব তথ্য।

তারামন বিবি বলেন, "মাঝে মাঝে মনে হয় আমার সময় শেষ হয়ে আসছে। শরীরের যা অবস্থা। শ্বাস নিতে পারি না। যখন কাশি ওঠে মনে হয় দুনিয়াত আর নেই আমি। মাথা ব্যথা করে। সারা পিঠ যেন জ্বলে। উঠে দাঁড়াতে পারলেও হাঁটতে পারি না। গত ক'দিন থেকে খুবই কষ্টের মধ্যে বেঁচে আছি। তিনবেলা ওষুধ খাওয়ার পরও অসুখের কোনো উন্নতি দেখছি না।"

তিনি বলেন, "রংপুর সিএমএইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল) কর্তৃপক্ষকে অসুখের কথা জানানো হয়েছে। তাঁরা আমাকে যেতে বলছেন। কিন্তু ব্রহ্মপুত্র নদ পাড়ি দিয়ে রংপুরে যাওয়াটাই আমার কষ্ট। যোগাযোগব্যবস্থা ভালো নয়। এর আগে পুরো জানুয়ারি মাস ওই হাসপাতালে ছিলাম। কিছুটা সুস্থতা অনুভব করলাম, তারপর ৩১ জানুয়ারি বাড়ি আসছি। গত সাত দিন থেকে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট আর কাশি বেড়ে গেছে যা সহ্য করতে পারছি না।"

জানা গেছে, অসুস্থ তারামন বিবিকে চিকিৎসা দিচ্ছেন ও নিয়মিত খোঁজখবর নিচ্ছেন রাজীবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসাকরা। হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন বলেন, "বর্তমানে তাঁর শ্বাসকষ্টের সঙ্গে কাশিটা অনেক বেড়ে গেছে। আমরা সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নিচ্ছি। হাসপাতালের অক্সিজেন সিলিন্ডার উনার বাড়িতে দিয়েছি। যখন শ্বাসকষ্ট দেখা দেবে তখন অক্সিজেনের সহযোগিতা নেবেন। তা ছাড়া ফোন করার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ছুটে যাই তাঁর বাড়িতে। সব মিলে তাঁর অবস্থা খুব একটা ভালো নয়।"

কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলার কাচারীপাড়া গ্রামে বসবাস করেন তারামন বিবি। তাঁর স্বামী আব্দুল মজিদ বলেন, "রাজীবপুর হাসপাতালের চিকিৎসকরা প্রতিদিন একবার করে বাড়িতে এসে চিকিৎসা প্রদান করছেন। বর্তমানে তাঁর শরীরের যে অবস্থা তা এর আগে হয়নি। দিনরাত বিছানায় শুয়ে বসে অবস্থান করছে। বিছানা থেকে তাঁকে ধরে উঠানামা করাতে হচ্ছে।"

তারামন বিবি হাসপাতালে ভর্তি ।

তারামন বিবি হাসপাতালে ভর্তি 

বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত তারামন বিবিকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে তাঁকে।

এর আগে তারামন বিবি পুরো জানুয়ারি মাস রংপুর সিএমএইচ (সেনা ক্যান্টমেন্ট হাসপাতাল) চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত ৩১ জানুয়ারি রংপুর থেকে নিজের বাড়িতে ফেরেন তিনি। বাড়িতে এক সাপ্তাহ কিছুটা সুস্থ থাকলেও হঠাৎ করে অসুস্থতা বৃদ্ধি পাওয়ায় আজ সোমবার তাঁকে পুনরায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

রাজীবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন জানান, তাঁর শ্বাসকষ্টের সঙ্গে কাঁশিটা অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে হাসপাতালের অক্সিজেন সিলিন্ডার তাঁর বাড়িতে দেওয়া হয়েছিল যাতে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে অক্সিজেনের সহযোগিতা নিতে পারেন তিনি।